Dhaka University Admission Aid

time left:
:
:

HSC Chemistry 2nd Paper: জৈব রসায়ন অ্যারোমেটিক যৌগ

Submit quiz
Once you submit, you will no longer be able to change your answers. Are you sure you want to submit the quiz?

জৈব রসায়ন (দ্বিতীয় অধ্যায়)

জৈব রসায়ন (Organic Chemistry) হলো রসায়নের একটি শাখা যা মূলত কার্বন এবং তার যৌগ নিয়ে আলোচনা করে। জৈব রসায়ন জীবন্ত পদার্থে কার্বন যৌগের গঠন, গুণাগুণ, রাসায়নিক বিক্রিয়া এবং সংশ্লেষণের অধ্যয়ন। এতে সাধারণত হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, সালফার এবং হ্যালোজেন ইত্যাদি পরমাণুর সাথেও কার্বনের যৌগ নিয়ে আলোচনা করা হয়।

জৈব রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

কার্বনের প্রাকৃতিক গুণাবলী: কার্বনের চতুর্মুখী সংযোগ (tetra-valency) এবং তার লম্বা শৃঙ্খল গঠনের ক্ষমতা।

হাইড্রোকার্বন: শুধু কার্বন এবং হাইড্রোজেন দিয়ে গঠিত যৌগ, যেমন- আলকেন, আলকাইন এবং আলকাইন।

কার্বন-কার্বন বন্ধন: কার্বন পরমাণুর মধ্যে একক, দ্বৈত, ত্রৈত বন্ধনের ক্ষমতা যা বিভিন্ন ধরনের জটিল যৌগ গঠন করে।

ক্রিয়াশীল মূলক: যেমন- হাইড্রোক্সিল, কার্বক্সিল, অ্যালডিহাইড, কিটোন, ইত্যাদি, যেগুলো যৌগের গুণাবলী নির্ধারণ করে।

জৈব রসায়ন জীববিজ্ঞান, ঔষধ, কৃষি এবং বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক শিল্পের ভিত্তি। এর মাধ্যমে আমরা জৈব যৌগগুলোর কার্যপ্রণালী এবং ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারি।

প্রশ্ন-১। জৈব রসায়ন কাকে বলে? (What is called Organic chemistry?)

উত্তরঃ রসায়ন বিজ্ঞানের যে শাখায় হাইড্রোকার্বন ও হাইড্রোকার্বন জাতকসমূহের রসায়ন অর্থাৎ গঠন, প্রস্তুতি, ধর্ম, শনাক্তকরণ প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলােচনা করা হয়, তাকে জৈব রসায়ন বলে।

প্রশ্ন-২। অ্যালকিন কাকে বলে? (What is called Alkene?)

উত্তরঃ কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধনীযুক্ত অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বনসমূহকে অ্যালকিন বলে।

প্রশ্ন-৩। অসম্পৃক্ত জৈব যৌগ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল জৈব যৌগের মুক্ত শিকলে অন্তত দুটি কার্বন পরমাণু দ্বি-বন্ধন বা ত্রি-বন্ধন দ্বারা পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে তাদেরকে অসম্পৃক্ত জৈব যৌগ বলে। যেমন– ইথিন (ইথিলিন), ইথাইন (অ্যাসিটিলিন)।

প্রশ্ন-৪। অ্যালিসাইক্লিক জৈব যৌগ কাকে বলে?

উত্তরঃ যেসব জৈব যৌগ গঠনের দিক থেকে সাইক্লিক বা বলয়াকার, কিন্তু ধর্মের দিক থেকে অ্যালিফেটিক বা মুক্ত শিকল যৌগের মতো তাদের অ্যালিসাইক্লিক জৈব যৌগ বলে। যেমন, সাইক্লোপ্রোপেন, সাইক্লোবিউটেন, সাইক্লোহেক্সেন ইত্যাদি।

প্রশ্ন-৫। কার্বোসাইক্লিক (Carbocyclic) যৌগ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল চক্রাকার যৌগের অণুর মূলকাঠামো কেবল কার্বন পরমাণু দ্বারা গঠিত, তাদেরকে কার্বোসাইক্লিক বা হোমোসাইক্লিক যৌগ বলে।

প্রশ্ন-৬। নন বায়োডিগ্রেডেবল পদার্থ কি?

উত্তরঃ যে সকল পদার্থ মাটির প্রাকৃতিক উপাদান যেমন, ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বিয়োজিত হয় না তাদেরকে নন বায়োডিগ্রেডেবল পদার্থ বলে। যেমন- পলিথিন।

প্রশ্ন-৭। বায়োপলিমার কাকে বলে?

উত্তরঃ যেসব কৃত্রিম পলিমার সূর্যের আলো এবং ব্যাকটেরিয় দ্বারা বিয়োজিত হয়, সেসব পলিমারকে বায়োপলিমার বলে। যেমন- স্টার্চ, সেলুলোজ, প্রোটিন, নিউক্লিক এসিড ইত্যাদি।

প্রশ্ন-৮। জৈব সঞ্চয় কাকে বলে?

উত্তরঃ পরিবেশের সজীব অংশের শরীরের মধ্যে ক্ষতিকারক অজীব অংশের উপাদান ক্রমশ সঞ্চিত হওয়ার ঘটনাকে জৈব বিবর্ধন বা জৈব সঞ্চয় বলে।

প্রশ্ন-৯। ক্লিমেনসন বিজারণ কাকে বলে? (What is Clemmensen reduction?)

উত্তরঃ যে বিজারণ বিক্রিয়ায় কার্বনাইল মূলক বিজারিত হয়ে সরাসরি মিথিলিন মূলকে পরিণত হয় অর্থাৎ অ্যালডিহাইড ও কিটোনের বিজারণ ঘটে হাইড্রোকার্বনে পরিণত হয় তাকে ক্লিমেনসন বিজারণ বলে।

প্রশ্ন-১০। মিশ্র ইথার কাকে বলে?

উত্তরঃ যে ইথার অণুতে অক্সিজেন পরমাণুর সঙ্গে দুটি ভিন্ন অ্যালকাইল মূলক যুক্ত থাকে, তাকে মিশ্র ইথার বলে। এদের সাধারণ সংকেত হলো R–O–R’।

প্রশ্ন-১১। জৈব যৌগের বিশুদ্ধতার মানদণ্ড বলতে কী বুঝ?

উত্তরঃ ধর্মের ভিত্তিতে কোনো জৈব যৌগের বিশুদ্ধতা নির্ণয় করা যায়, সেসব বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্মকে জৈব যৌগের বিশুদ্ধতার মানদন্ড বলা হয়। যেমন কঠিন পদার্থের ক্ষেত্রে গলনাঙ্ক, তরল পদার্থের ক্ষেত্রে স্ফুটনাঙ্ক, প্রতিসরণাঙ্ক ইত্যাদি হচ্ছে বিশুদ্ধতার মানদন্ড।

প্রশ্ন-১২। টেফলনের মনোমারের সংকেত লেখো।

উত্তরঃ টেফলনের মনোমার হচ্ছে : CF2 = CF2 (টেট্রাফ্লোরোইথিন)।

প্রশ্ন-১৩। কার্বানায়ন কি?

উত্তরঃ কোনো জৈব পদার্থের অণুতে সমযোজী বন্ধনের বিষম ভাঙনের ফলে সৃষ্ট ঋণাত্মক চার্জযুক্ত কার্বন পরমাণুবিশিষ্ট আয়নকে কার্বানায়ন বলে।

প্রশ্ন-১৪। পার্শ্বশিকল কাকে বলে?

উত্তরঃ অ্যারোমেটিক বা বেনজিন নিউক্লিয়াস হতে এক বা একাধিক হাইড্রোজেন পরমাণু সমসংখ্যক কার্বন পরমাণু যুক্ত অ্যালিফেটিক মূলক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হলে, উক্ত মূলককে পার্শ্বশিকল বলে।

প্রশ্ন-১৫। ইলেকট্রোফাইল কি? (What is Electrophile?)

উত্তরঃ যেসব বিকারক ইলেকট্রনের প্রতি আসক্তি প্রকাশ করে এবং বিক্রিয়ার সময় ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাদেরকে ইলেকট্রনাকর্ষী বিকারক বা ইলেকট্রোফাইল বলে।

প্রশ্ন-১৬। অ্যালকাইল মূলক কাকে বলে?

উত্তরঃ সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন বা অ্যালকেনের অণু থেকে একটি হাইড্রোজেন পরমাণুকে অপসারণ করলে যে একযােজী মূলক অবশিষ্ট থাকে তাকে অ্যালকাইল মূলক বলে।

প্রশ্ন-১৭। পেট্রোলিয়াম কি? (What is Petroleum?)

উত্তরঃ পেট্রোলিয়াম হচ্ছে তরল দাহ্য পদার্থ যা খনি থেকে পাওয়া যায়। পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থগুলো জৈব যৌগ যা প্রধানত কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন দ্বারা গঠিত।

প্রশ্ন-১৮। অ্যারোমেটিক নিউক্লিয়াস কাকে বলে?

উত্তরঃ প্রত্যেক অ্যারোমেটিক যৌগই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বেনজিন হতে গঠিত এবং এসব যৌগে সর্বদাই বেনজিন বলয় যুক্ত থাকে। ছয় কার্বন পরমাণুবিশিষ্ট বেনজিন বয়লকে অ্যারোমেটিক নিউক্লিয়াস বলে।

প্রশ্ন-১৯। ন্যাপথালিন কি?

উত্তরঃ ন্যাপথালিন হল বেনজিন বলয়যুক্ত অ্যারোমেটিক যৌগ। একে তাপ দিলে এটি সরাসরি ঊর্ধ্বপাতিত হয়।

প্রশ্ন-২০। কাপড় কাচার সাবান কাকে বলে?

উত্তরঃ কাপড়-চোপড় ধোয়ার জন্য টুকরো বা গোলবল আকারে যে সাবান পাওয়া যায় তাকে কাপড় কাচার সাবান বলে। এটিতে সাধারণত উদ্ভিজ্জ তেল থাকে না। এটি হলো তেল বা চর্বির সোডিয়াম লবণ।

প্রশ্ন-২১। নাইলন কি?

উত্তরঃ অ্যামাইডের পলিমারকে পলিঅ্যামাইড বলে। পলিঅ্যামাইড তন্তুময় পদার্থ। বাণিজ্যিকভাবে এ সাংশ্লেষিক তন্তু নাইলন নামে পরিচিত। যেমন, নাইলন-66।

প্রশ্ন-২২। স্যান্ডমেয়ার বিক্রিয়া কাকে বলে?

উত্তরঃ ডায়াজোনিয়াম লবণ হতে ক্লোরোবেনজিন বা ব্রোমোবেনজিন প্রস্তুত করার বিক্রিয়াকে স্যান্ডমেয়ার বিক্রিয়া (Sandmeyer reaction) বলে।

প্রশ্ন-২৩। হাকেল নীতি কি?

উত্তরঃ হাকেল নীতিটি হলো– অ্যারোমেটিক যৌগের অণুতে (4n + 2) সংখ্যক পাই (π) ইলেকট্রন থাকে। এখানে, n = 0, 1, 2, 3…… পূর্ণ সংখ্যা।

প্রশ্ন-২৪। কাইরাল কার্বন কি?

উত্তরঃ জৈব যৌগের অণুর ক্ষেত্রে কার্বন পরমাণুর সাথে চারটি পরস্পর সম্পূর্ণ ভিন্ন একযোজী পরমাণু বা মূলক যুক্ত থাকলে ঐ কার্বনকে কাইরাল কার্বন বলে।

প্রশ্ন-২৫। এনানসিওমার কাকে বলে?

উত্তরঃ যে আলোক সমাণুদ্বয় সমাবর্তিত আলোর তলকে একই আবর্তন কোণে পরস্পর বিপরীত দিকে আবর্তন করে তাদেরকে পরস্পরের এনানসিওমার বলে।

প্রশ্ন-২৬। গ্যামাক্সিন কি?

উত্তরঃ গ্যামাক্সিন হলো অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বনের হ্যালোজেন জাতক যা কীটনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-২৭। জ্যামিতিক সমাণুতা কাকে বলে?

উত্তরঃ জৈব যৌগের কার্বন-কার্বন বন্ধনের অক্ষ বরাবর যুক্ত আবর্তন সম্ভব না হলে ভিন্ন কনফিগারেশন যুক্ত দুধরনের যৌগের সৃষ্টি হয় তাদেরকে জ্যামিতিক সমাণুতা বলে।

প্রশ্ন-২৮। জ্বালানি কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সব পদার্থ থেকে বিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে তাপশক্তি উৎপাদিত হয় তাদেরকে জ্বালানি বলে। যেমন- কাঠকয়লা, শুকনা কাঠ, কয়লা, পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থ, কোল গ্যাস, বায়োগ্যাস, LPG, LNG, CNG ইত্যাদি।

প্রশ্ন-২৯। কার্বিনল কি?

উত্তরঃ কার্বিনল হলো এক প্রকার প্রাইমারি অ্যালকোহল, যার সারধারণ সংকেত হচ্ছে RCH2OH।

প্রশ্ন-৩০। ফ্রি-রেডিক্যাল কাকে বলে?

উত্তরঃ বন্ধনের সুষম বিভাজনের ফলে সৃষ্ট পরমাণু বা মূলককে মুক্তমূলক বা ফ্রি রেডিক্যাল বলে।

প্রশ্ন-৩১। কার্বসাইক্লিক যৌগসমূহকে হোমোসাইক্লিক যৌগ বলা হয় কেন?

উত্তরঃ বলয়কার যৌগের বলয়টি যদি শুধুমাত্র কার্বন পরমাণু দ্বারা গঠিত হয় তখন তাকে কার্বসাইক্লিক বা হোমোসাইক্লিক যৌগ বলে। এখানে হোমো শব্দের অর্থ সম বা সমান প্রকৃতির যৌগ যা প্রত্যেক ক্ষেত্রে সমান হবে তাই কার্বসাইক্লিক যৌগসমূহকে হোমোসাইক্লিক যৌগ বলা হয়।

প্রশ্ন-৩২। রেসিমিক মিশ্রণ কি?

উত্তরঃ এনানসিওমারের সমমোলার মিশ্রণকে রেসিমিক মিশ্রণ বলা হয়।

প্রশ্ন-৩৩। নিউক্লিওফাইল কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল বিকারক বিক্রিয়াকালে ধনাত্মক কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াসের প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং ইলেকট্রন দান করতে পারে তাদেরকে নিউক্লিওফাইল বলে। যেমন— X- (CI-, Br-), NH3 ইত্যাদি।

প্রশ্ন-৩৪। অ্যারোমেটিক যৌগ কাকে বলে?

উত্তরঃ যেসব বলয়াকার সমতলীয় জৈব যৌগের অণুতে সঞ্চারণশীল (4n + 2) সংখ্যক পাই (π) ইলেকট্রন থাকে, তাদেরকে অ্যারোমেটিক যৌগ বলে।

প্রশ্ন-৩৫। পলিমারকরণ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে বিক্রিয়ায় একই যৌগের (যেমন : অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন) বহুসংখ্যক অণু পরপর যুক্ত হয়ে বৃহৎ অণু বিশিষ্ট নতুন যৌগ উৎপন্ন করে, সে বিক্রিয়াকে পলিমারকরণ বলে এবং উৎপন্ন যৌগকে পলিমার ও মূল যৌগকে মননামার বলে।

প্রশ্ন-৩৬। ডায়াজোটাইজেশন কাকে বলে?

উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় প্রাইমারি অ্যারোমেটিক অ্যামিনকে 0°–5°C নিম্ন তাপমাত্রায় HCl/H2SO4 দ্রবীভূত করে, উক্ত দ্রবণে NaNO2 দ্রবণ যোগ করলে ডায়াজোনিয়াম লবণ উৎপন্ন হয়, তাকে ডায়াজোটাইজেশন বা ডায়াজো বিক্রিয়া বলে।

প্রশ্ন-৩৭। অক্সি-অ্যাসিটিলিন শিখা কাকে বলে?

উত্তরঃ অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসকে একত্রে করলে উচ্চ তাপমাত্রা যুক্ত যে অনুজ্জ্বল শিখা উৎপন্ন হয় সে শিখাকে অক্সি-অ্যাসিটিলিন শিখা বলে। ধাতু গলাতে ও জোড়া লাগাতে এ শিখা ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-৩৮। বেনজিন চক্রে ওরিয়েন্টেশন কাকে বলে?

উত্তরঃ বেনজিন চক্রে দ্বিতীয় বা পরবর্তী প্রতিস্থাপন চক্রের কোন অবস্থানে ঘটবে তা আঙ্গিকভাবে জানার প্রক্রিয়াকে ওরিয়েন্টেশন বলে।

প্রশ্ন-৩৯। ভিনেগার কাকে বলে?

উত্তরঃ ইথায়নিক এসিডের (CH3COO) 6-10% জলীয় দ্রবণকে ভিনেগার বলে।

প্রশ্ন-৪০। পেপটাইড বন্ধন কাকে বলে?

উত্তরঃ এক অণু অ্যামাইনো এসিডের কার্বক্সিল মূলকের -OH ও অপর এক অণু অ্যামাইনো এসিডের –NH2 মূলকের একটি হাইড্রোজেন পরমাণু মিলে পানি অপসারিত হয়ে যে অ্যামাইড গঠিত হয় তাতে সৃষ্ট বন্ধনকে পেপটাইড বন্ধন বলে।

প্রশ্ন-৩৯। টেফলন কি? (What is Teflon?)

উত্তরঃ টেফলন হলো টেট্রাফ্লোরো ইথিলিনের পলিমার যা বিদ্যুৎ, তাপ, ও রাসায়নিক পদার্থ প্রতিরোধী এবং কম পরিমাণে জলীয় বাষ্প শোষণ করে বলে ইনস্যুলেটর, বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশ উৎপাদনে অনেক বেশি ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-৪০। অ্যালিফেটিক অ্যামিন কাকে বলে?

উত্তরঃ অ্যামোনিয়া (NH3) থেকে হাইড্রোজেন (H) পরমাণু অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন মূলক যেমন অ্যালকাইল মূলক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হলে উৎপন্ন অ্যামিনকে অ্যালিফেটিক অ্যামিন বলে।

প্রশ্ন-৪১। অর্থো-প্যারা নির্দেশক গ্রুপ কাকে বলে?

উত্তরঃ যেসব গ্রুপ বেনজিন বলয়ে উপস্থিত থাকলে আগত দ্বিতীয় প্রতিস্থাপক গ্রুপ বেনজিন বলয়ের অর্থো ও প্যারা অবস্থানে প্রবেশ করে তাদেরকে অর্থো-প্যারা নির্দেশক গ্রুপ বলে।

প্রশ্ন-৪২। হেক্সামিন কাকে বলে?

উত্তরঃ হেক্সামিথিলিন টেট্রামিন বা ইউরোট্রপিন নামক সাদা বর্ণের চাক্রিক অ্যামিনকে হেক্সামিন বলে।

প্রশ্ন-৪৩। সাবানায়ন কাকে বলে?

উত্তরঃ ক্ষার দ্রবণ সহযোগে তৈল বা চর্বিকে আর্দ্র বিশ্লেষিত করে সাবান প্রস্তুত করার প্রক্রিয়াকে সাবানায়ন বলে।

প্রশ্ন-৪৪। উচ্চ পলিমার কাকে বলে?

উত্তরঃ উচ্চ আণবিক ভরবিশিষ্ট পলিমারকে উচ্চ পলিমার বলে।

প্রশ্ন-৪৫। প্রাকৃতিক পলিমার কাকে বলে?

উত্তরঃ সাধারণভাবে প্রকৃতি অর্থাৎ উদ্ভিদ ও প্রাণী থেকে প্রাপ্ত পলিমারকে প্রাকৃতিক পলিমার বলে।

প্রশ্ন-৪৬। ফুলারিন্স কাকে বলে?

উত্তরঃ কার্বন পরমাণু sp2 সংকরিত অবস্থায় 30-70 টি পরস্পর সমযোজী বন্ধনে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন আকৃতির গঠন তৈরি করে। কার্বনের এ রূপভেদগুলোকে ফুলারিন্স বলে।

প্রশ্ন-৪৭। দ্রাবক নিষ্কাশন কাকে বলে?

উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় কোনো দ্রাবকে একাধিক পদার্থের একটি দ্রবণ থেকে অন্য কোনো উপযুক্ত দ্রাবকে দ্রবীভূত করে মিশ্রণের একটি নির্দিষ্ট পদার্থকে পৃথক করা হয় তাকে দ্রাবক নিষ্কাশন বলে।

প্রশ্ন-৪৮। হেটারোসাইক্লিক যৌগ কাকে বলে?

উত্তর : যেসব বৃত্তাকার যৌগের বলয় গঠনে কার্বন পরমাণুসহ অপর কোন ভিন্ন মৌলের পরমাণু বা হেটারো পরমাণু যেমন O, S, N প্রভৃতির এক বা একাধিক পরমাণু অংশগ্রহণ করে তাদের হেটারোসাইক্লিক যৌগ বলে।

ফারমেন্টেশন এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব কি?

উত্তরঃ নিচে ফারমেন্টেশন এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব দেয়া হলো–

১. অ্যালকোহল বা মদ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

২. দুধ থেকে দই তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

৩. ভিনেগার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

৪. পাউরুটি, বিস্কুট, কেক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

৫. নানা রকম খাদ্যবস্তু এবং বিভিন্ন শিল্পে রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।

 

https://sattacademy.com/admission/%E0%A6%9C%E0%A7%88%E0%A6%AC-%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F

 

তড়িৎ রসায়ন (চতুর্থ অধ্যায়)

প্রশ্ন-১. তড়িৎ রসায়ন কি?

উত্তর : তড়িৎ রসায়ন হলো রসায়নের একটি শাখা, যেখানে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের তড়িৎ পরিবাহী ধর্ম, তড়িৎ পরিবাহিতার প্রকারভেদ, তড়িৎ বিশ্লেষণ ও এর কার্যনীতি এবং এর সাথে জড়িত বিষয়গুলো পর্যালোচনা ও ব্যবহারিক প্রয়োগসমূহ আলোচনা করা হয়।

প্রশ্ন-২. গ্রাফাইট কী ধরনের পরিবাহী?

উত্তর : সুপরিবাহী।

প্রশ্ন-৩. কাচ, রাবার, পেট্রোল, চিনি কী ধরনের পরিবাহী?

উত্তর : অপরিবাহী।

প্রশ্ন-৪. লবণ সেতু ব্যবহারের উদ্দেশ্য কি?

উত্তর : তড়িৎ নিরপেক্ষতা বজায় রাখা।

প্রশ্ন-৫. উভমুখী তড়িৎদ্বার কয় ধরনের?

উত্তর : তিন ধরনের।

প্রশ্ন-৬. ভোল্টায়িক সেল কত সালে সর্বপ্রথম আবিষ্কার করা হয়?

উত্তর : ১৮০০ সালে সর্বপ্রথম ভোল্টায়িক সেল আবিষ্কার করা হয়।

প্রশ্ন-৭. তড়িৎ রাসায়নিক কোষ কাকে বলে?

উত্তর : যে তড়িৎ কোষে রাসায়নিক শক্তি বৈদ্যুতিক শক্তিকে রূপান্তরিত হয়, তাকে তড়িৎ রাসায়নিক কোষ বলে। যেমন- ডেনিয়েল কোষ।

প্রশ্ন-৮. সেকেন্ডারি নির্দেশক তড়িৎদ্বার কাকে বলে?

উত্তর : যে তড়িৎদ্বারের বিভব সরাসরি নির্ণয় করা যায় না, প্রাইমারি নির্দেশক তড়িৎদ্বার ব্যবহার করে নির্ণয় করা হয় তাকে সেকেন্ডারি নির্দেশক তড়িৎদ্বার বলে। যেমন– ক্যালোমোল ইলেকট্রোড।

প্রশ্ন-৯. প্রাইমারি নির্দেশক তড়িৎদ্বার কাকে বলে?

উত্তর : যে তড়িৎদ্বারের বিভব সরাসরি নির্ণয় করা যায় তাকে প্রাইমারি নির্দেশক তড়িৎদ্বার বলে। যেমনঃ প্রমাণ হাইড্রোজেন তড়িৎদ্বার।

প্রশ্ন-১০. তড়িৎ বিশ্লেষণ কী?

উত্তর : বিগলিত বা দ্রবীভূত তড়িৎ বিশ্লেষ্যের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহনের সময় সে যৌগের বিয়োজন বা রাসায়নিক পরিবর্তনকে তড়িৎ বিশ্লেষণ বলা হয়।

প্রশ্ন-১১. তড়িৎ রাসায়নিক তুল্যাঙ্ক কাকে বলে?

উত্তর : কোন তড়িৎ বিশ্লেষ্যের মধ্য দিয়ে এক কুলম্ব বিদ্যুৎ প্রবাহিত করলে বা এক অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ এক সেকেন্ড যাবৎ প্রবাহিত করলে তড়িৎদ্বারে যে পরিমাণ জমা হবে বা দ্রবীভূত হবে তাকে তড়িৎ রাসায়নিক তুল্যাঙ্ক বলে।

প্রশ্ন-১২. তড়িৎ বিশ্লেষ্য কি?

উত্তর : যে সব যৌগ বিগলিত বা পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে এবং সেই সাথে রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে তাদেরকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলা হয়।

প্রশ্ন-১৩. তড়িৎ পরিবাহী কাকে বলে?

উত্তর : যে সমস্ত পদার্থের মধ্যদিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে তাকে তড়িৎ পরিবাহী বলে।

প্রশ্ন-১৪. ফুয়েল সেল কী?

উত্তর : রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ তৈরির যান্ত্রিক কৌশলকে জ্বালানি বা ফুয়েল সেল বলে।

প্রশ্ন-১৫. কোষের তড়িচ্চালক বল কী?

উত্তর : তড়িৎ রাসায়নিক কোষের বর্তনী খোলা থাকা অবস্থায় তড়িৎদ্বার দুটির মধ্যে যে বিভব পার্থক্য হয়, তাকে কোষের তড়িচ্চালক বল (EMF) বলে। EMF এর একক ভোল্ট।

প্রশ্ন-১৬. জারণ অর্ধ বিক্রিয়া কাকে বলে?

উত্তর : জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার যে অংশে জারণ বিক্রিয়া ঘটে, তাকে জারণ অর্ধ বিক্রিয়া বলে।

প্রশ্ন-১৭. বিজারণ অর্ধ বিক্রিয়া কাকে বলে?

উত্তর : জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার যে অংশে বিজারণ বিক্রিয়া ঘটে, তাকে জারণ অর্ধ বিক্রিয়া বলে।

প্রশ্ন-১৮. ফ্যারাডের ১ম সূত্র কি?

উত্তর : তড়িৎ বিশ্লেষণের ফলে কোন তড়িৎদ্বারে সংঘটিত রাসায়নিক বিক্রিয়ার পরিমাণ তড়িৎ বিশ্লেষ্যের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মোট তড়িতের সমানুপাতিক।

প্রশ্ন-১৯. করোসান কি?

উত্তর : করোসান হলো ধাতুর সঙ্গে পরিবেশে উপস্থিত বস্তুসমূহের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে ধাতুর ক্ষয় হওয়ার প্রক্রিয়া।

কোটিং কাকে বলে?

উত্তর : কোন বস্তুকে পরিবেশ থেকে রক্ষা, তার গুণাগুণ ও সৌন্দর্য এবং স্থায়িত্ব ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য, পণ্য তলে যে পাতলা প্রলেপ দেয়া হয়, তাকে আস্তরণ বা কোটিং (Coating) বলে। যেমন- রং এর কোটিং।

প্লেটিং কাকে বলে?

উত্তর : কোন ধাতব পদার্থের পণ্যকে পরিবেশ থেকে রক্ষা, দীর্ঘ স্থায়িত্ব , ক্রেতার আকর্ষণ বৃদ্ধিসহ অন্যান্য গুণাবলি বৃদ্ধি ও অর্জনের লক্ষ্যে অন্য কোন ধাতব পদার্থের সাহায্যে পণ্য পৃষ্ঠে যে প্রলেপ বা আস্তরণ দেয়া হয়, তাকে প্লেটিং (Plating) বলে।

1.

কোনটি কাঠামোগত সমাণুতার প্রকারভেদ নয়?

অবস্থান সমানুতা
টটোমারিতা
মেটামারিতা
স্টেরিও সমানুতা
2.

যৌগটি কোন ধরনের সমানুপাত প্রদর্শন করে? 

গাঠনিক
জ্যামিতিক
আলোক সক্রিয়
কার্যকরী মূলক
3.

একটি জৈব যৌগে দুটি অসদৃশ অপ্রতিসম কার্বন আছে । যৌগটি কয়টি সমাণু গঠন করে?

4
3
2
1
4.

C5H12 সংকেত বিশিষ্ট যৌগের কতটি সমাণু সম্ভব?

2
3
4
5
5.

 

C₃H₆O যৌগটির ক্ষেত্রে কোন সমাণুটি সম্ভব নয়?

প্রোপান্যাল
প্রোপানোন
প্রোপিনল
প্রোপানোয়িক এসিড
6.

C4H10O এর জন্য সর্বোচ্চ কতটি ইথার যৌগের সমাণু পাওয়া যায়?

3
5
4
6
7.

ডাই মিথাইল ও ইথানল পরস্পর কী ধরনের সমাণু?

জ্যামিতিক সমাণু
অবস্থান সমাণু
কার্যকরী মূলক সমাণু
টটোমারিজম সমাণু
8.

CH3 – CH2 – CH2 – NH2 CH3 - NH – CH2 – CH3 যৌগ দুটি কোন সমাণুতা প্রদর্শন করে?

শিকল সমাণুতা
কার্যকরী মূলক সমাণুতা
অবস্থান সমাণুতা
কোনটিই নয়
9.

আলোক সমাণুতা প্রদর্শন করে- 

বিউট-২-অল
২-অ্যামিনো প্রোপেন
২-ক্লোরো প্রোপান-২-অল
৩-হাইড্রক্সি প্রোপান্যাল
10.

IUPAC পদ্ধতিতে H3C - CH(OH) - CH(Br) – CH2Br যৌগটির সঠিক নামকরণ কী?

মিথাইল ডাইব্রোমোইথাইল বিউটানল
3, 4-ডাইব্রোমো-2-বিউটানল
3-মিথাইল-1, 2-ডাইব্রোমোবিউটানল
3-হাইড্রক্সি-3-মিথাইল-2, 3-ডাইব্রোমোবিউটেন
11.

CH3 — CH = CH—COOH যৌগটির IUPAC নাম হলো

But - 1- en - 2 - oic acid
But - 2 - en - 2 - oic acid
But – 2 – en - 1 - oic acid
Buten - 1 - oic acid
12.

CH3 - CH2 – CH2- CO - NH – CH3 যৌগের IUPAC নিয়মে নামকরণ কোনটি সঠিক?

4-অ্যামিনো-পেন্টানোয়িক এসিড
2-মিথাইল বিউটানামাইড
2-অ্যামিনো-বিউটানোয়িক এসিড
N-মিথাইল বিউটানামাইড
13.

CH3 - CH = C (CH3) – CH3OH যৌগটির IUPAC নাম কী?

2-মিথাইল বিউট-2-ইন-1-অল
2-মিথাইল-2-বিউটিনাল
অ্যালাইল অ্যালকোহল
মিথাইল-2-বিউটিন-1-অল
14.

CH3 - CH(OH) – CH2- CH2-COOH যৌগের IUPAC নিয়মে নামকরণ কোনটি সঠিক?

2-হাইড্রক্সি পেন্টানোয়িক এসিড
4-হাইড্রক্সি পেন্টানোয়িক এসিড
5-কার্বক্সিল পেন্টান-2-ওল
1-কার্বক্সিল পেন্টান-4-ওল
15.

নিচের যৌগটির IUPAC পদ্ধতিতে নাম কোনটি?

3, 4 ডাইইথাইল পেন্টিন-4
3, 3 ডাইইথাইল পেন্টিন-1
2, 3 ডাইইথাইল পেন্টিন-1
2 ইথাইল-মিথাইল বিউটিন-1
16.

Showed in the Picture: এর IUPAC নামকরণ নিচের কোনটি? 

4-মিথাইল পেন্ট-2-ইন
2-মিথাইল পেন্ট-3-ইন
2-মিথাইল পেন্টিন
4-মিথাইল পেন্টিন
17.

Showed in the Picture: যৌগটির IUPAC নাম কি?

ইথক্সি ইথাইল কিটোন
ইথাইল প্রোপানোয়েট
ইথানল অ্যাসিটেটাইল ইথার
ইথাইল ইথানোয়েট
18.

C3H6O সংকেত দ্বারা গঠিত সম্ভাব্য কার্যকরী মূলক সমাণু হলো

i. অ্যালডিহাইড 

ii. কিটোন 

iii. অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল 

কোনটি সঠিক?

i ও ii
i ও iii
ii ও iii
i, ii ও iii
19.

 

কোন জোড়া অণু মেটামারিজম প্রদর্শন করে?

$$CH_3 - O - CH_2 - CH_2 - CH_3 ও CH_2 - CH_2 - O - CH_2 - CH_3$$
$$CH_3 - CH_2 - OH ও CH_3 - O - CH_3$$
$$CH_2 - OH ও CH_3 - CHO$$
$$CH_3 - CH_2 - OH ও CH_3 - O - CH_2 - CH_3$$
20.

কোন সমাণুতা আপনা আপনি ঘটতে পারে? 

অবস্থান সমাণুতা
গাঠনিক সমাণুতা
মেটামারিজম
টটোমারিজম
21.

 

কোন যৌগটি টটোমারিতা প্রদর্শন করে?

বিউট-2-ইন
ডাই ইথাইল ইথার
প্রোপানোন
ইথান্যাল
22.

 

নিচের কোনটি কিটো-ইনল টটোমারিতা প্রদর্শন করে?

প্রোপানল-2
প্রোপানোন
প্রোপানল
প্রোপানয়িক এসিড
23.

C6H4(CH3)(Cl) যৌগটির কতটি সমাণু সম্ভব?

2
3
4
6
24.

C6H10O দিয়ে গঠিত সকল সমাণুর মধ্যে কোনটি আলোক সমাণুত প্রদর্শন করবে?

প্রাইমারি বিউটানল
সেকেন্ডারি বিউটানল
টারশিয়ারি বিউটানল
বিউটান্যাল
25.

আলোক সক্রিয় সমাণু হওয়ার জন্য অ্যালকেনের সর্বনিম্ন কার্বন সংখ্যা হবে -

7
8
9
10
26.

আলোক সক্রিয় কিন্তু একে অপরের দর্পণ প্রতিবিম্ব নয়; এরূপ যৌগকে কী বলে?

 

ডায়াস্টেরিওমার
মেসো যৌগ
রেসিমিক মিশ্রণ
এনানসিওমার
27.

 

নিচের কোনটি মেসো যৌগ?

$$CH_3(CH)OHCH(OH)COOH$$
$$ CH_3CH(OH)CH(C)_3$$
$$CH_3CH(OH)CH(OH)CH_3$$
$$CH_3 - CH_2CH(OH)CH_3$$
28.

কোনটিতে দুটি কাইরাল কার্বন আছে ?

2-হাইড্রক্সি প্রোপানয়িক এসিড
বিউটেন-2, 3-ডাই-অল
2-মিথাইল প্রোপানল-2
বিউটানল-2
29.

দুটি এনানসিওমারের সমমোলার আলোক নিষ্ক্রিয় আণবিক মিশ্ৰণতে কি বলে?

এনানসিওমারিজম
ডায়াস্টেরিওমার
রেসিমিক মিশ্রণ
মেসো যৌগ
30.

C4H10O সংকেত বিশিষ্ট যৌগের ক্ষেত্রে-

(i) সমাণুর সংখ্যা 5

(ii) একটি সমাণু আলোক সক্রিয়

(iii) একটি সমাণু 3° অ্যালকোহল

নিচের কোনটি সঠিক?

i ও ii
i ও iii
ii ও iii
i, ii ও iii
31.

ফুলারিন হলো-

(i) কার্বনের একটি রূপভেদ

(ii) কার্বন ন্যানোটিউব

(iii) উচ্চ ঘাতসহ

নিচের কোনটি সঠিক?

i ও ii
i ও iii
ii ও iii
i, ii ও iii
32.

নিম্নের কোনটি উত্তম অগ্নি নির্বাপক?

$$CCl_4$$
$$CHCl_2CHCl_2$$
$$CBr_2 ClF$$
$$CHCl = CCl_2$$
33.

নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাওঃ

উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় X যৌগটির বৈশিষ্ট্য হলো-

(i) মৃদু অম্লধর্মী

(ii) অণুস্থিত প্রত্যেকটি C পরমাণু sp সংকরিত

(iii) পলিমারকরণ বিক্রিয়া দেয়

নিচের কোনটি সঠিক?

 

i ও ii
i ও iii
ii ও iii
i, ii ও iii
34.

কোনটি অ্যালিফেটিক যৌগ? 

ইথিলিন অক্সাইড
অ্যানিলিন
টলুইন
ফেনল
35.

উদ্দীপক অনুসারে-

(i) A-একটি অ্যারোমেটিক যৌগ

(ii) B- যৌগটি অ্যালিফ্যাটিক যৌগ

(iii) B-যৌগের প্রতিস্থাপক অর্থো-প্যারা নির্দেশক

 

নিচের কোনটি সঠিক?

i ও ii
i ও iii
ii ও iii
i ,ii ও iii
36.

অগ্রগণ্য মূলক কোনটি? 

$$ − N H _2$$
$$- COOH$$
$$ - CHO$$
$$ > C$$
37.

কোন বিক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বনকে অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বনে রূপান্তর করা যায়?

 

পলিমারকরণ
বিজারণ
ওজোনীকরণ
প্রতিস্থাপন
38.

বেনজালডিহাইড যৌগে কয়টি সিগমা বন্ধন আছে?

4
9
14
15
39.

 

কোনটি হেটারোসাইক্লিক অ্যারোমেটিক যৌগ নয়?

পাইরোল
থায়োফিন
ফিউরান
ট্রাইনাইট্রোটলুইন
40.

কোনটি হেটারোসাইক্লিক অ্যারোমেটিক যৌগ?

টলুইন
থায়োফিন
বেনজিন
বেনজয়িক এসিড
41.

কোনটি বিষম-চাক্রিক যৌগ? 

ফিউরান
চক্রিক প্রোপেন
বেনজিন
সাইক্লোবিউটাডাইন
42.

নীচের কোন যৌগটিতে সঞ্চরণশীল π ইলেক্ট্রণ আছে?

$$C_2 H_2$$
$$ C_2 H_4 $$
$$ C_6 H_6$$
$$C_3 H_8 $$
43.

 

কোন জৈব যৌগের অ্যারোমেটিসিটি প্রকাশের কোন শর্তটি হাকেল নিয়মের অন্তর্ভূক্ত নয়?

যৌগটির গঠন চ্যাপ্টা সমতলীয় হতে হবে
চক্র গঠনকারী প্রতিটি পরমাণুতে s অরবিটাল থাকতে হবে
আণবিক অরবিটালে সঞ্চারণশীল π ইলেকট্রন সংখ্যা অবশ্যই (4n + 2) দ্বারা নির্ধারিত হবে
(4n+ 2) সূত্রানুসারে n = 2 হলে যৌগটি হয় ন্যাফথ্যালিন
44.

কোনটি সুষম চাক্রিক যৌগ? 

ন্যাফথ্যালিন
পিরিডিন
ফিউরান
থায়োফিন
45.

In the picture: যৌগটিতে সঞ্চারণশীল ইলেকট্রনের সংখ্যা কত?

2
4
6
8
46.

নিচের কোনটি হাকেল সংখ্যা নয়?

2
4
6
10
47.

 

অ্যানথ্রাসিন অণুতে π (পাই) ইলেকট্রন সংখ্যা কত?

6
10
14
16
48.

অ্যারোমেটিক যৌগের বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ধর্ম নয় কোনটি?

বিশেষ ধরনের সম্পৃক্ততা
অনুরণন
সঞ্চারণশীল π ইলেকট্রন
বিশেষ স্থায়িত্ব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48