Dhaka University Admission Aid

HSC Chemistry 2nd Paper: 33

Submit quiz
Once you submit, you will no longer be able to change your answers. Are you sure you want to submit the quiz?

জারণ – বিজারণ বিক্রিয়া

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি – রসায়ন রসায়ন – দ্বিতীয় পত্র

জারণ বিজারণ (Oxidation-Reduction)

প্রশ্নঃ জারণ ও বিজারণের ইলেকট্রনীয় মতবাদ উদাহরণসহ আলোচনা কর। 

উত্তরঃ আধুনিককালে ইলেকট্রন বর্জন ও গ্রহণের ভিত্তিতে জারণ বিজারণ বিক্রিয়ার ব্যাখ্যাকে জারণ বিজারণের মতবাদ বলে।

জারণঃ ইলেকট্রনীয় মতবাদ অনুসারে যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোন পরমাণু বা মূলক বা আয়ন এক বা একাধিক ইলেকট্রন দান করে সেই বিক্রিয়াকে জারণ বলে। কিন্তু যে রাসায়নিক সত্ত্বা e− দান করে তাকে বিজারক পদার্থ বলে।

বিজারণঃ ইলেকট্রনীয় মতবাদ অনুসারে যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোন পরমাণু বা মূলক বা আয়ন এক বা একাধিক ইলেকট্রন গ্রহণ করে সেই বিক্রিয়াকে বিজারণ বলে। কিন্তু যে রাসায়নিক সত্ত্বা e− গ্রহণ করে তাকে জারক পদার্থ বলে।

উদাহরণঃ  সোডিয়াম ও ক্লোরিন এর পারস্পারিক বিক্রিয়ায় NaCl উৎপন্ন হয়।

2Na+Cl2​⟶2NaCl

এই বিক্রিয়াটি জারণ বিজারণের ইলেকট্রনীয় মতবাদের আলোকে নিম্নে ব্যাখ্যা করা হলঃ 

ইলেকট্রনীয় মতবাদ অনুসারে, এই বিক্রিয়ায় প্রত্যেক সোডিয়াম (Na) পরমাণু এর সর্ববহিঃস্থ স্তর হতে একটি ইলেকট্রন দান করে নিজে জারিত হয়ে সোডিয়াম আয়নে (Na+) পরিণত হয়। অপরদিকে প্রত্যেক ক্লোরিন পরমাণু সোডিয়াম প্রদত্ত একটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে নিজে বিজারিত হয়ে ক্লোরাইড আয়নে (Cl−) পরিণত হয়। অতঃপর ভিন্নধর্মী উভয় আয়ন যুক্ত হয়ে NaCl গঠন করে।

জারণঃ 2Na (বিজারক) ⟶2Na++2e− 

বিজারণঃ Cl2​ (জারক) +2e−⟶2Cl− 

(+) করে, 2Na+Cl2​⟶2Na+Cl−বা 2NaCl  

কাজেই দেখা যায় যে, কোন পদার্থ জারিত হওয়ার সময় ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং বিজারিত হওয়ার সময় ইলেকট্রন গ্রহণ করে। জারণ বিক্রিয়ায় বিজারক যতটি ইলেকট্রন দান করে বিজারণ বিক্রিয়ায় জারক ততটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে। অর্থাৎ জারণ ও বিজারণ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রন আদান প্রদান ঘটে। ইহা ইলেকট্রনীয় মতবাদের মূল কথা।

প্রশ্নঃ ইলেকট্রনীয় মতবাদ অনুসারে ব্যাখ্যা কর যে, জারণ ও বিজারণ যুগপৎ সংঘটিত হয়। 

উত্তরঃ  জারণ ও বিজারণ প্রক্রিয়া দুইটি পরস্পরের বিপরীত ও সম্পূরক। যখন কোন জারণ ক্রিয়া ঘটে তখন তার অনুবর্তী বিজারণ এবং যখন কোনো বিজারণ ক্রিয়া ঘটে তখন তার অনুবর্তী ক্রিয়াও অবশ্যই ঘটে।

ইলেকট্রনীয় মতবাদ অনুসারে জারণ হচ্ছে ইলেকট্রন দান প্রক্রিয়া এবং বিজারণ হচ্ছে ইলেকট্রন গ্রহণ প্রক্রিয়া। নিম্নের উদাহরণের সাহায্যে ইলেকট্রনীয় মতবাদের ভিত্তিতে জারণ বিজারণ যুগপৎ সংঘটিত হয়। উক্তিটির যথার্থতা প্রমাণ করা হল– 

সোডিয়াম (Na) ও ক্লোরিন (Cl2​) পারস্পারিক বিক্রিয়ায় সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) উৎপন্ন করে।

বিক্রিয়াঃ 2Na(বিজারক) ⟶2Na++2e− 

               Cl2​  (জারক) +2e−⟶2Cl− 

(+) করে, 2Na+Cl2​⟶2Na+Cl− বা 2NaCl  

এ বিক্রিয়ায় ক্লোরিন সোডিয়ামকে জারিত করে NaCl এ পরিণত করে। বিক্রিয়াকালে প্রত্যেক Na পরমাণু একটি করে ইলেকট্রন দান করে। কাজেই এটি একটি জারণ প্রক্রিয়া। আবার প্রত্যেক ক্লোরিন পরমাণু একটি একটি করে ইলেকট্রন গ্রহণ করে। সুতরাং ক্লোরিন জারক পদার্থ। বিজারণের সংজ্ঞা মতে, বিজারণ প্রক্রিয়া হচ্ছে ইলেকট্রন গ্রহণ প্রক্রিয়া। যেহেতু বিক্রিয়াকালে ক্লোরিন ইলেকট্রন গ্রহণ করে সেহেতু জারক পদার্থ জারণকালে নিজে বিজারিত হয়ে যায়।

আবার, সোডিয়াম ক্লোরিনকে বিজারিত করে NaCl এ পরিণত করে। এটি একটি বিজারণ বিক্রিয়া। কারণ, বিক্রিয়াকালে ক্লোরিন পরমাণু ইলেকট্রন গ্রহণ করে। Na বিজারক পদার্থ কারণ ইহা ইলেকট্রন দান করে, জারণের সজ্ঞা মতে, জারণ প্রক্রিয়া হচ্ছে ইলেকট্রন দান প্রক্রিয়া। যেহেতু সোডিয়াম ইলেকট্রন দান করে সেহেতু বিজারক পদার্থ বিজারণকালে নিজে জারিত হয়ে যায়। সুতরাং দেখা যায় যে, জারক পদার্থ জারণকালে নিজে বিজারিত হয়ে যায় এবং বিজারক পদার্থ বিজারণকালে নিজে জারিত হয়ে যায়। অর্থাৎ জারণ  ছাড়া বিজারণ এবং বিজারণ ছাড়া শুধুমাত্র জারণ সংঘটিত হয় না, সুতরাং জারণ ও বিজারণ যুগপৎ সংঘটিত হয়।

প্রশ্নঃ  জারণ সংখ্যা বলতে কী বুঝ? জারণ সংখ্যা কিরূপে নির্ণয় করা হয়। 

উত্তরঃ কোন যৌগে একটি পরমাণু যে অবস্থায় আছে, মৌলের মুক্ত অবস্থা হতে সে অবস্থায় আসতে পরমাণুটিকে যতসংখ্যক ইলেকট্রক বর্জন বা গ্রহণ বা শেয়ার করতে হয়, সেই সংখ্যাকে ঐ যৌগে ঐ পরমাণুর জারণ সংখ্যা বলে। কোন যৌগে কোনো মৌলের উপরিস্থিত চার্জ সংখ্যাকে ঐ যৌগে মৌলটির জারণ সংখ্যা বলে।

ইলেকট্রন দান করলে জারণ সংখ্যা ধনাত্মক এবং ইলেকট্রন গ্রহণ করলে জারণ সংখ্যা ঋণাত্মক হয়। প্রকৃতপক্ষে কোন যৌগে কোন মৌল কতসংখ্যক কিরূপ তড়িৎ আধানযুক্ত, জারণ সংখ্যা তাই নির্দেশ করে। 

উদাহরণঃ আয়নিক যৌগে NaCl গঠনকালে Na পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারিত হয়েছে। সুতরাং এই যৌগে Na এর জারণ সংখ্যা +1 । অপরদিকে Cl পরমাণু একটি ইলেকট্রন গ্রহণ করেছে। অপসারণের বিপরীত প্রক্রিয়া ঘটেছে বলেই এই যৌগে Cl এর জারণ সংখ্যা -1 । অবশ্য সমযোজী যৌগের ক্ষেত্রে জারণ সংখ্যা নির্ণয়ের সময়, শেয়ারকৃত ইলেকট্রনের প্রতি যে মৌলের আসক্তি বেশি তার জারণমান “-” চিহ্ন এবং যে মৌলের আসক্তি কম তার জারণ মান “+” চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যেমন – HCl এ H এর জারণ মান +1 এবং Cl এর জারণ সংখ্যা -1 

জারণ সংখ্যা নির্ণয়ের নিয়মঃ 

১। চার্জ নিরপেক্ষ যৌগে উহার মৌলসমূহের জারণ সংখ্যার বীজগণিতীয় যোগফল শূণ্য হবে। আয়নের বেলায় এই যোগফল আয়নের চার্জের সমান হয়। 

২। অক্সিজেনের জারণ সংখ্যা পার অক্সাইড -1, সুপারঅক্সাইড (KO2​) – ½ ধরা হয়, অক্সাইডে -2 ধরা হয়। 

৩। স্বাভাবিক মুক্ত অবস্থায় সব মৌলের জারণ সংখ্যা শূণ্য।

৪। আন্তঃ হ্যালোজেন যৌগসমূহে অধিকতর তড়িৎ ঋণাত্মক মৌলের জারণ সংখ্যা -1 . 

৫। ক্ষারীয় ধাতুসমূহের জারণ সংখ্যা +1 এবং মৃৎক্ষার ধাতুসমূহের জারণ সংখ্যা +2. 

জৈব রসায়ন (দ্বিতীয় অধ্যায়)

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি – রসায়ন রসায়ন – দ্বিতীয় পত্র | 
 
জৈব রসায়ন (Organic Chemistry) হলো রসায়নের একটি শাখা যা মূলত কার্বন এবং তার যৌগ নিয়ে আলোচনা করে। জৈব রসায়ন জীবন্ত পদার্থে কার্বন যৌগের গঠন, গুণাগুণ, রাসায়নিক বিক্রিয়া এবং সংশ্লেষণের অধ্যয়ন। এতে সাধারণত হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, সালফার এবং হ্যালোজেন ইত্যাদি পরমাণুর সাথেও কার্বনের যৌগ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
 
জৈব রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
কার্বনের প্রাকৃতিক গুণাবলী: কার্বনের চতুর্মুখী সংযোগ (tetra-valency) এবং তার লম্বা শৃঙ্খল গঠনের ক্ষমতা।
হাইড্রোকার্বন: শুধু কার্বন এবং হাইড্রোজেন দিয়ে গঠিত যৌগ, যেমন- আলকেন, আলকাইন এবং আলকাইন।
কার্বন-কার্বন বন্ধন: কার্বন পরমাণুর মধ্যে একক, দ্বৈত, ত্রৈত বন্ধনের ক্ষমতা যা বিভিন্ন ধরনের জটিল যৌগ গঠন করে।
ক্রিয়াশীল মূলক: যেমন- হাইড্রোক্সিল, কার্বক্সিল, অ্যালডিহাইড, কিটোন, ইত্যাদি, যেগুলো যৌগের গুণাবলী নির্ধারণ করে।
জৈব রসায়ন জীববিজ্ঞান, ঔষধ, কৃষি এবং বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক শিল্পের ভিত্তি। এর মাধ্যমে আমরা জৈব যৌগগুলোর কার্যপ্রণালী এবং ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারি।
 
প্রশ্ন-১। জৈব রসায়ন কাকে বলে? (What is called Organic chemistry?)
উত্তরঃ রসায়ন বিজ্ঞানের যে শাখায় হাইড্রোকার্বন ও হাইড্রোকার্বন জাতকসমূহের রসায়ন অর্থাৎ গঠন, প্রস্তুতি, ধর্ম, শনাক্তকরণ প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলােচনা করা হয়, তাকে জৈব রসায়ন বলে। 
 
প্রশ্ন-২। অ্যালকিন কাকে বলে? (What is called Alkene?)
উত্তরঃ কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধনীযুক্ত অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বনসমূহকে অ্যালকিন বলে।
 
প্রশ্ন-৩। অসম্পৃক্ত জৈব যৌগ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল জৈব যৌগের মুক্ত শিকলে অন্তত দুটি কার্বন পরমাণু দ্বি-বন্ধন বা ত্রি-বন্ধন দ্বারা পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে তাদেরকে অসম্পৃক্ত জৈব যৌগ বলে। যেমন– ইথিন (ইথিলিন), ইথাইন (অ্যাসিটিলিন)। 
 
প্রশ্ন-৪। অ্যালিসাইক্লিক জৈব যৌগ কাকে বলে?
উত্তরঃ যেসব জৈব যৌগ গঠনের দিক থেকে সাইক্লিক বা বলয়াকার, কিন্তু ধর্মের দিক থেকে অ্যালিফেটিক বা মুক্ত শিকল যৌগের মতো তাদের অ্যালিসাইক্লিক জৈব যৌগ বলে। যেমন, সাইক্লোপ্রোপেন, সাইক্লোবিউটেন, সাইক্লোহেক্সেন ইত্যাদি।
 
প্রশ্ন-৫। কার্বোসাইক্লিক (Carbocyclic) যৌগ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল চক্রাকার যৌগের অণুর মূলকাঠামো কেবল কার্বন পরমাণু দ্বারা গঠিত, তাদেরকে কার্বোসাইক্লিক বা হোমোসাইক্লিক যৌগ বলে। 
 
প্রশ্ন-৬। নন বায়োডিগ্রেডেবল পদার্থ কি?
উত্তরঃ যে সকল পদার্থ মাটির প্রাকৃতিক উপাদান যেমন, ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বিয়োজিত হয় না তাদেরকে নন বায়োডিগ্রেডেবল পদার্থ বলে। যেমন- পলিথিন।
 
প্রশ্ন-৭। বায়োপলিমার কাকে বলে?
উত্তরঃ যেসব কৃত্রিম পলিমার সূর্যের আলো এবং ব্যাকটেরিয় দ্বারা বিয়োজিত হয়, সেসব পলিমারকে বায়োপলিমার বলে। যেমন- স্টার্চ, সেলুলোজ, প্রোটিন, নিউক্লিক এসিড ইত্যাদি। 
 
প্রশ্ন-৮। জৈব সঞ্চয় কাকে বলে?
উত্তরঃ পরিবেশের সজীব অংশের শরীরের মধ্যে ক্ষতিকারক অজীব অংশের উপাদান ক্রমশ সঞ্চিত হওয়ার ঘটনাকে জৈব বিবর্ধন বা জৈব সঞ্চয় বলে।
 
প্রশ্ন-৯। ক্লিমেনসন বিজারণ কাকে বলে? (What is Clemmensen reduction?)
উত্তরঃ যে বিজারণ বিক্রিয়ায় কার্বনাইল মূলক বিজারিত হয়ে সরাসরি মিথিলিন মূলকে পরিণত হয় অর্থাৎ অ্যালডিহাইড ও কিটোনের বিজারণ ঘটে হাইড্রোকার্বনে পরিণত হয় তাকে ক্লিমেনসন বিজারণ বলে। 
 
প্রশ্ন-১০। মিশ্র ইথার কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ইথার অণুতে অক্সিজেন পরমাণুর সঙ্গে দুটি ভিন্ন অ্যালকাইল মূলক যুক্ত থাকে, তাকে মিশ্র ইথার বলে। এদের সাধারণ সংকেত হলো R–O–R’।
 
প্রশ্ন-১১। জৈব যৌগের বিশুদ্ধতার মানদণ্ড বলতে কী বুঝ?
উত্তরঃ ধর্মের ভিত্তিতে কোনো জৈব যৌগের বিশুদ্ধতা নির্ণয় করা যায়, সেসব বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্মকে জৈব যৌগের বিশুদ্ধতার মানদন্ড বলা হয়। যেমন কঠিন পদার্থের ক্ষেত্রে গলনাঙ্ক, তরল পদার্থের ক্ষেত্রে স্ফুটনাঙ্ক, প্রতিসরণাঙ্ক ইত্যাদি হচ্ছে বিশুদ্ধতার মানদন্ড। 
 
প্রশ্ন-১২। টেফলনের মনোমারের সংকেত লেখো।
উত্তরঃ টেফলনের মনোমার হচ্ছে : CF2 = CF2 (টেট্রাফ্লোরোইথিন)।
 
প্রশ্ন-১৩। কার্বানায়ন কি?
উত্তরঃ কোনো জৈব পদার্থের অণুতে সমযোজী বন্ধনের বিষম ভাঙনের ফলে সৃষ্ট ঋণাত্মক চার্জযুক্ত কার্বন পরমাণুবিশিষ্ট আয়নকে কার্বানায়ন বলে। 
 
প্রশ্ন-১৪। পার্শ্বশিকল কাকে বলে?
উত্তরঃ অ্যারোমেটিক বা বেনজিন নিউক্লিয়াস হতে এক বা একাধিক হাইড্রোজেন পরমাণু সমসংখ্যক কার্বন পরমাণু যুক্ত অ্যালিফেটিক মূলক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হলে, উক্ত মূলককে পার্শ্বশিকল বলে।
 
প্রশ্ন-১৫। ইলেকট্রোফাইল কি? (What is Electrophile?)
উত্তরঃ যেসব বিকারক ইলেকট্রনের প্রতি আসক্তি প্রকাশ করে এবং বিক্রিয়ার সময় ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাদেরকে ইলেকট্রনাকর্ষী বিকারক বা ইলেকট্রোফাইল বলে। 
 
প্রশ্ন-১৬। অ্যালকাইল মূলক কাকে বলে?
উত্তরঃ সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন বা অ্যালকেনের অণু থেকে একটি হাইড্রোজেন পরমাণুকে অপসারণ করলে যে একযােজী মূলক অবশিষ্ট থাকে তাকে অ্যালকাইল মূলক বলে।
 
প্রশ্ন-১৭। পেট্রোলিয়াম কি? (What is Petroleum?)
উত্তরঃ পেট্রোলিয়াম হচ্ছে তরল দাহ্য পদার্থ যা খনি থেকে পাওয়া যায়। পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থগুলো জৈব যৌগ যা প্রধানত কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন দ্বারা গঠিত। 
 
প্রশ্ন-১৮। অ্যারোমেটিক নিউক্লিয়াস কাকে বলে?
উত্তরঃ প্রত্যেক অ্যারোমেটিক যৌগই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বেনজিন হতে গঠিত এবং এসব যৌগে সর্বদাই বেনজিন বলয় যুক্ত থাকে। ছয় কার্বন পরমাণুবিশিষ্ট বেনজিন বয়লকে অ্যারোমেটিক নিউক্লিয়াস বলে।
 
প্রশ্ন-১৯। ন্যাপথালিন কি?
উত্তরঃ ন্যাপথালিন হল বেনজিন বলয়যুক্ত অ্যারোমেটিক যৌগ। একে তাপ দিলে এটি সরাসরি ঊর্ধ্বপাতিত হয়।
 
প্রশ্ন-২০। কাপড় কাচার সাবান কাকে বলে?
উত্তরঃ কাপড়-চোপড় ধোয়ার জন্য টুকরো বা গোলবল আকারে যে সাবান পাওয়া যায় তাকে কাপড় কাচার সাবান বলে। এটিতে সাধারণত উদ্ভিজ্জ তেল থাকে না। এটি হলো তেল বা চর্বির সোডিয়াম লবণ।
 
প্রশ্ন-২১। নাইলন কি?
উত্তরঃ অ্যামাইডের পলিমারকে পলিঅ্যামাইড বলে। পলিঅ্যামাইড তন্তুময় পদার্থ। বাণিজ্যিকভাবে এ সাংশ্লেষিক তন্তু নাইলন নামে পরিচিত। যেমন, নাইলন-66।
 
প্রশ্ন-২২। স্যান্ডমেয়ার বিক্রিয়া কাকে বলে?
উত্তরঃ ডায়াজোনিয়াম লবণ হতে ক্লোরোবেনজিন বা ব্রোমোবেনজিন প্রস্তুত করার বিক্রিয়াকে স্যান্ডমেয়ার বিক্রিয়া (Sandmeyer reaction) বলে।
 
প্রশ্ন-২৩। হাকেল নীতি কি?
উত্তরঃ হাকেল নীতিটি হলো– অ্যারোমেটিক যৌগের অণুতে (4n + 2) সংখ্যক পাই (π) ইলেকট্রন থাকে। এখানে, n = 0, 1, 2, 3…… পূর্ণ সংখ্যা।
 
প্রশ্ন-২৪। কাইরাল কার্বন কি?
উত্তরঃ জৈব যৌগের অণুর ক্ষেত্রে কার্বন পরমাণুর সাথে চারটি পরস্পর সম্পূর্ণ ভিন্ন একযোজী পরমাণু বা মূলক যুক্ত থাকলে ঐ কার্বনকে কাইরাল কার্বন বলে।
 
প্রশ্ন-২৫। এনানসিওমার কাকে বলে?
উত্তরঃ যে আলোক সমাণুদ্বয় সমাবর্তিত আলোর তলকে একই আবর্তন কোণে পরস্পর বিপরীত দিকে আবর্তন করে তাদেরকে পরস্পরের এনানসিওমার বলে।
 
প্রশ্ন-২৬। গ্যামাক্সিন কি?
উত্তরঃ গ্যামাক্সিন হলো অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বনের হ্যালোজেন জাতক যা কীটনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
 
প্রশ্ন-২৭। জ্যামিতিক সমাণুতা কাকে বলে?
উত্তরঃ জৈব যৌগের কার্বন-কার্বন বন্ধনের অক্ষ বরাবর যুক্ত আবর্তন সম্ভব না হলে ভিন্ন কনফিগারেশন যুক্ত দুধরনের যৌগের সৃষ্টি হয় তাদেরকে জ্যামিতিক সমাণুতা বলে।
 
প্রশ্ন-২৮। জ্বালানি কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সব পদার্থ থেকে বিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে তাপশক্তি উৎপাদিত হয় তাদেরকে জ্বালানি বলে। যেমন- কাঠকয়লা, শুকনা কাঠ, কয়লা, পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থ, কোল গ্যাস, বায়োগ্যাস, LPG, LNG, CNG ইত্যাদি।
 
প্রশ্ন-২৯। কার্বিনল কি?
উত্তরঃ কার্বিনল হলো এক প্রকার প্রাইমারি অ্যালকোহল, যার সারধারণ সংকেত হচ্ছে RCH2OH।
 
প্রশ্ন-৩০। ফ্রি-রেডিক্যাল কাকে বলে?
উত্তরঃ বন্ধনের সুষম বিভাজনের ফলে সৃষ্ট পরমাণু বা মূলককে মুক্তমূলক বা ফ্রি রেডিক্যাল বলে।
 
প্রশ্ন-৩১। কার্বসাইক্লিক যৌগসমূহকে হোমোসাইক্লিক যৌগ বলা হয় কেন?
উত্তরঃ বলয়কার যৌগের বলয়টি যদি শুধুমাত্র কার্বন পরমাণু দ্বারা গঠিত হয় তখন তাকে কার্বসাইক্লিক বা হোমোসাইক্লিক যৌগ বলে। এখানে হোমো শব্দের অর্থ সম বা সমান প্রকৃতির যৌগ যা প্রত্যেক ক্ষেত্রে সমান হবে তাই কার্বসাইক্লিক যৌগসমূহকে হোমোসাইক্লিক যৌগ বলা হয়।
 
প্রশ্ন-৩২। রেসিমিক মিশ্রণ কি?
উত্তরঃ এনানসিওমারের সমমোলার মিশ্রণকে রেসিমিক মিশ্রণ বলা হয়।
 
প্রশ্ন-৩৩। নিউক্লিওফাইল কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল বিকারক বিক্রিয়াকালে ধনাত্মক কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াসের প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং ইলেকট্রন দান করতে পারে তাদেরকে নিউক্লিওফাইল বলে। যেমন— X- (CI-, Br-), NH3 ইত্যাদি।
 
প্রশ্ন-৩৪। অ্যারোমেটিক যৌগ কাকে বলে?
উত্তরঃ যেসব বলয়াকার সমতলীয় জৈব যৌগের অণুতে সঞ্চারণশীল (4n + 2) সংখ্যক পাই (π) ইলেকট্রন থাকে, তাদেরকে অ্যারোমেটিক যৌগ বলে।
 
প্রশ্ন-৩৫। পলিমারকরণ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে বিক্রিয়ায় একই যৌগের (যেমন : অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন) বহুসংখ্যক অণু পরপর যুক্ত হয়ে বৃহৎ অণু বিশিষ্ট নতুন যৌগ উৎপন্ন করে, সে বিক্রিয়াকে পলিমারকরণ বলে এবং উৎপন্ন যৌগকে পলিমার ও মূল যৌগকে মননামার বলে।
 
প্রশ্ন-৩৬। ডায়াজোটাইজেশন কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় প্রাইমারি অ্যারোমেটিক অ্যামিনকে 0°–5°C নিম্ন তাপমাত্রায় HCl/H2SO4 দ্রবীভূত করে, উক্ত দ্রবণে NaNO2 দ্রবণ যোগ করলে ডায়াজোনিয়াম লবণ উৎপন্ন হয়, তাকে ডায়াজোটাইজেশন বা ডায়াজো বিক্রিয়া বলে।
 
প্রশ্ন-৩৭। অক্সি-অ্যাসিটিলিন শিখা কাকে বলে?
 
উত্তরঃ অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসকে একত্রে করলে উচ্চ তাপমাত্রা যুক্ত যে অনুজ্জ্বল শিখা উৎপন্ন হয় সে শিখাকে অক্সি-অ্যাসিটিলিন শিখা বলে। ধাতু গলাতে ও জোড়া লাগাতে এ শিখা ব্যবহৃত হয়।
 
প্রশ্ন-৩৮। বেনজিন চক্রে ওরিয়েন্টেশন কাকে বলে?
 
উত্তরঃ বেনজিন চক্রে দ্বিতীয় বা পরবর্তী প্রতিস্থাপন চক্রের কোন অবস্থানে ঘটবে তা আঙ্গিকভাবে জানার প্রক্রিয়াকে ওরিয়েন্টেশন বলে।
 
প্রশ্ন-৩৯। ভিনেগার কাকে বলে?
 
উত্তরঃ ইথায়নিক এসিডের (CH3COO) 6-10% জলীয় দ্রবণকে ভিনেগার বলে।
 
প্রশ্ন-৪০। পেপটাইড বন্ধন কাকে বলে?
 
উত্তরঃ এক অণু অ্যামাইনো এসিডের কার্বক্সিল মূলকের -OH ও অপর এক অণু অ্যামাইনো এসিডের –NH2 মূলকের একটি হাইড্রোজেন পরমাণু মিলে পানি অপসারিত হয়ে যে অ্যামাইড গঠিত হয় তাতে সৃষ্ট বন্ধনকে পেপটাইড বন্ধন বলে।
 
প্রশ্ন-৩৯। টেফলন কি? (What is Teflon?)
 
উত্তরঃ টেফলন হলো টেট্রাফ্লোরো ইথিলিনের পলিমার যা বিদ্যুৎ, তাপ, ও রাসায়নিক পদার্থ প্রতিরোধী এবং কম পরিমাণে জলীয় বাষ্প শোষণ করে বলে ইনস্যুলেটর, বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশ উৎপাদনে অনেক বেশি ব্যবহৃত হয়।
 
প্রশ্ন-৪০। অ্যালিফেটিক অ্যামিন কাকে বলে?
 
উত্তরঃ অ্যামোনিয়া (NH3) থেকে হাইড্রোজেন (H) পরমাণু অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন মূলক যেমন অ্যালকাইল মূলক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হলে উৎপন্ন অ্যামিনকে অ্যালিফেটিক অ্যামিন বলে।
 
প্রশ্ন-৪১। অর্থো-প্যারা নির্দেশক গ্রুপ কাকে বলে?
 
উত্তরঃ যেসব গ্রুপ বেনজিন বলয়ে উপস্থিত থাকলে আগত দ্বিতীয় প্রতিস্থাপক গ্রুপ বেনজিন বলয়ের অর্থো ও প্যারা অবস্থানে প্রবেশ করে তাদেরকে অর্থো-প্যারা নির্দেশক গ্রুপ বলে।
 
প্রশ্ন-৪২। হেক্সামিন কাকে বলে?
 
উত্তরঃ হেক্সামিথিলিন টেট্রামিন বা ইউরোট্রপিন নামক সাদা বর্ণের চাক্রিক অ্যামিনকে হেক্সামিন বলে।
 
প্রশ্ন-৪৩। সাবানায়ন কাকে বলে?
 
উত্তরঃ ক্ষার দ্রবণ সহযোগে তৈল বা চর্বিকে আর্দ্র বিশ্লেষিত করে সাবান প্রস্তুত করার প্রক্রিয়াকে সাবানায়ন বলে।
 
প্রশ্ন-৪৪। উচ্চ পলিমার কাকে বলে?
 
উত্তরঃ উচ্চ আণবিক ভরবিশিষ্ট পলিমারকে উচ্চ পলিমার বলে।
 
প্রশ্ন-৪৫। প্রাকৃতিক পলিমার কাকে বলে?
 
উত্তরঃ সাধারণভাবে প্রকৃতি অর্থাৎ উদ্ভিদ ও প্রাণী থেকে প্রাপ্ত পলিমারকে প্রাকৃতিক পলিমার বলে।
 
প্রশ্ন-৪৬। ফুলারিন্স কাকে বলে?
 
উত্তরঃ কার্বন পরমাণু sp2 সংকরিত অবস্থায় 30-70 টি পরস্পর সমযোজী বন্ধনে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন আকৃতির গঠন তৈরি করে। কার্বনের এ রূপভেদগুলোকে ফুলারিন্স বলে।
 
প্রশ্ন-৪৭। দ্রাবক নিষ্কাশন কাকে বলে?
 
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় কোনো দ্রাবকে একাধিক পদার্থের একটি দ্রবণ থেকে অন্য কোনো উপযুক্ত দ্রাবকে দ্রবীভূত করে মিশ্রণের একটি নির্দিষ্ট পদার্থকে পৃথক করা হয় তাকে দ্রাবক নিষ্কাশন বলে।
 
প্রশ্ন-৪৮। হেটারোসাইক্লিক যৌগ কাকে বলে?
 
উত্তর : যেসব বৃত্তাকার যৌগের বলয় গঠনে কার্বন পরমাণুসহ অপর কোন ভিন্ন মৌলের পরমাণু বা হেটারো পরমাণু যেমন O, S, N প্রভৃতির এক বা একাধিক পরমাণু অংশগ্রহণ করে তাদের হেটারোসাইক্লিক যৌগ বলে।
 
ফারমেন্টেশন এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব কি?
 
উত্তরঃ নিচে ফারমেন্টেশন এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব দেয়া হলো–
 
১. অ্যালকোহল বা মদ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
 
২. দুধ থেকে দই তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
 
৩. ভিনেগার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
 
৪. পাউরুটি, বিস্কুট, কেক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
 
৫. নানা রকম খাদ্যবস্তু এবং বিভিন্ন শিল্পে রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
1.

 

Fe3O4 এর Fe এর জারণ মান কত?

 

 

+ 2
+2.5
+2.67
+3
2.

সোডিয়াম টেট্রা থায়োনেট যৌগে কেন্দ্রীয় পরমাণুর জারণ মান কত ?

+2.0
+2.5
+3.5
+4.0
3.

Br2 → BrO3 বিক্রিয়ায় Br এর জারণ সংখ্যার পরিবর্তন হয়-

0 থেকে + 5
0 থেকে – 3
+ 1 থেকে + 5
- 1 থেকে + 5
4.
উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও :
 

জারক
বিজারক
অম্লীয় মাধ্যম
নিরুদক
5.

বিক্রিয়াটিতে ম্যাঙ্গানিজের জারণ সংখ্যা হ্রাস পায়-

+ 5
+2
+ 1
- 1
6.

কোনটি জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ?

$$CaCO_3\;\rightarrow\;CaO\;+\;CO_2$$
$$2H_2S\;+\;SO_2\;\rightarrow\;2H_2O\;+\;3S$$
$$HF\;+\;KOH\;\rightarrow\;KF\;+\;H_2O$$
$$NaCl\;+\;AgNO_3\;\rightarrow\;NaNO_3\;+\;AgCl$$
7.

 

কোনটি জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া?

$$HCl(aq)+NaOH(aq)\rightarrow NaCl(aq)+H_2O(l)$$
$$Na_2SO_4(aq)\;+\;BaCl_2(aq)\;\rightarrow\;BaSO_4(s)\;+\;2NaCl(aq)$$
$$Zn(s)\;+\;H_2SO_4(aq)\;\rightarrow\;ZnSO_4(aq)\;+\;H_2(g)$$
$$AlCl_3(s)\;+\;H_2O(l)\;\rightarrow\;Al{(OH)}_3(s)\;+\;3HCl(aq)$$
8.

কোন জারক পদার্থটি সর্বাধিক ইলেকট্রন গ্রহণ করে?

$$K_2Cr_2\;o_7$$
$$KMnO_4$$
$$H_2C_2O_4$$
$$H_2O_2$$
9.

 

ক্ষারীয় দ্রবণে KMnO4 কয়টি ইলেকট্রন গ্রহণ করে?

 

 

1
3
5
7
10.

 

কোনটি জারক পদার্থ?

$$FeSO_4$$
$$Na_2S_2O_3$$
$$H_2C_2O_4$$
$$KMnO_4$$
11.

কোনটি জারক ও বিজারক উভয় হিসাবে ক্রিয়া করে?

$$FeSO_4$$
$$H_2O$$
$$K_2Cr_2O_7$$
$$O_2$$
12.

প্রশম মাধ্যমে KMnO4 কোনটিতে পরিণত হয়?

$$MnSO_4$$
$$MnO$$
$$MnS$$
$$MnO_2$$
13.

 MnO4- + H+ + Fe2+উৎপাদ; এই বিক্রিয়ায়

(i) MnO4-  জারক

 

(ii)  Fe2+ জারিত হয়

(iii) 5টি ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়

 

নিচের কোনটি সঠিক?

i, ii
i, iii
ii, iii
i, ii, iii
14.

কোনটি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী বিজারক?

Li
Na
K
Ag
15.

2FeCl3 + SnCl2 → 2FeCl2 + SnCl4 বিক্রিয়াটিতে জারিত হয়েছে কোনটি?

$$FeCl_3$$
$$FeCl_2$$
$$SnCl_4$$
$$SnCl_2$$
16.

নিম্নের বিক্রিয়ায় কোনটি সত্য? 

 

Sn জারিত হয়েছে
Cl জারিত হয়েছে
Fe জারিত হয়েছে
Cl বিজারিত হয়েছে
17.

 

কোনটি বিজারক পদার্থ?

$$KMnO_4$$
$$H_2SO_4$$
$$FeSO_4$$
$$K_2Cr_2O_7$$
18.

CIO3- + 5Cl- + 6H+ 3Cl2 + 3H2O; এখানে জারণ ঘটেছে-

$$ClO_3^-$$
$$Cl^-$$
$$H^+$$
$$ClO_3^-\;ও\;Cl^-$$
19.

IO3+5 I+ 6 H+ → 3 I2 + 3H2O; এখানে জারণ ঘটেছে-

$$IO_3^-\;\;$$
$$I^-$$
$$H^+$$
$$ I0^{3-}$$ ও $$ ।^-$$ উভয়ের
20.

3H2S + 2HNO3 → 2NO + 3S + 4H2O বিক্রিয়াটিতে H2S এর ভূমিকা কী?

টাইট্রান্ট
টাইট্রেট
জারক
বিজারক
21.

CuSO4 + KI → Cu2l2 + K2SO4 + I2 বিক্রিয়াটিতে বিজারক কোনটি?

$$Cu^{2+}$$
$$I_2$$
$$K^+$$
$$I^-$$
22.

জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় বিজারক পদার্থ-

(i) ইলেকট্রন বর্জন করে

(ii) জারিত হয়

(iii) ইলেকট্রন গ্রহণ করে

 

নিচের কোনটি সঠিক?

i, ii
i, iii
ii, iii
i, ii, iii
23.

2S2O2-3 + I2 → S4 O2- 6  + 2I-  বিক্রিয়ায় কোনটির জারণ ঘটেছে?

 

$$S_2O_3^{2-}$$
$$I_2$$
$$I^-$$
$$S_4O_6^{2-}$$
24.

নিচের কোনটি জারক ও বিজারক উভয়রূপে ক্রিয়া করে ?

 

$$Fe^{3+}$$
$$Sn^{2+}$$
$$Hg^{2+}$$
$$Cu^{2+}$$
25.

 

কোনটি জারক ও বিজারক উভয় হিসেবে ক্রিয়া করে?

 

$$FeSO^4$$
$$KI$$
$$H_2$$
$$H_2O_2$$
26.

কোনটি জারক ও বিজারক উভয় হিসেবে ক্রিয়া করে?

$$SO_2$$
$$H_2S$$
$$Cl_2$$
$$O_3$$
27.

 

নিচের কোন আয়নটি জারক ও বিজারক উভয় হিসেবে কাজ করবে?

$$Pb^{4+}$$
$$Sn^{4+}$$
$$Mn^{7+}$$
$$Fe^{2+}$$
28.

Na2S2O3 + I2 → Na2S4O6 + Nal এই বিক্রিয়ায় কোনটি দর্শক

$$Na^+$$
$$I_2$$
$$I^-$$
$$S_2O_3^{2-}$$
29.

 

জৈব যৌগের শ্রেণিবিভাগ কার্যকরী মূলক, নামকরণ ও সমাণুতা 

 

প্রতিটি জৈব যৌগের কেন্দ্রীয় মৌল কোনটি

কার্বন
হাইড্রোজেন
নাইট্রোজেন
অক্সিজেন
30.

 

কোন জৈব যৌগের মধ্যে হাইড্রোজেন নাই? 

ডাইক্লোরোমিথেন
আয়োডোফর্ম
হেক্সাক্লোরোবেনজিন
সাইক্লোহেক্সেন
31.

কোনটি হাইড্রোকার্বন?

পেট্রোল
চিনি
সেলুলোজ
পিভিসি
32.

জৈব যৌগের অণুসমূহ কোন ধরনের বন্ধন দ্বারা গঠিত ?

আয়নিক বন্ধন
সমযোজী বন্ধন
ধাতব বন্ধন
ড্যানডারওয়াল বল
33.

জৈব যৌগ সম্পর্কে নিম্নের কোনটি সঠিক নয়?

ক্যাটেনেশন
চতুর্যোজ্যতা
সমানুতা
মন্থর আয়োনিত বিক্রিয়া
34.

 

জৈব যৌগে মৌল শনাক্তকরণের জন্য কোন পরীক্ষা ব্যবহার করা হয়?

আয়োডোফর্ম পরীক্ষা
বেয়ার পরীক্ষা
কার্বিল অ্যামিন পরীক্ষা
লেসাইন পরীক্ষা
35.

জৈব যৌগে S, N , X মৌল সনাক্ত করন প্রক্রিয়াকে বলা হয় -

লেসাইন পদ্ধতি
সোডিয়াম পদ্ধতি
হফম্যান পদ্ধতি
বেয়ার পদ্ধতি
36.

 

ক্যাটেনেশন ধর্ম প্রদর্শন করে কোন মৌল ?

ক্লোরিন
কার্বন
নাইট্রোজেন
অক্সিজেন
37.

CH3 – CH3 যৌগে সংকরীকরণ কোনটি?

$$ S P$$
$$SP^2$$
$$SP^3$$
$$SP^3d$$
38.

বেনজিন অনুর C পরমানুর কোন ধরনের সংকরিত?

$$sp$$ -সংকরিত
$$sp^2$$- সংকরিত
$$sp^3$$- সংকরিত
- অসংকরিত
39.

একটি CH3CN অণুতে σ এবং π বন্ধনের সংখ্যা যথাক্রমে-

5 & 2
4 & 2
5 & 3
4 & 3
40.

C4H8 যৌগটিতে কয়টি সিগমা বন্ধন আছে?

12
11
10
9
41.

CH3CN যৌগের কার্বনসমূহে কী ধরনের সংকরন (Hybridization) বিদ্যমান?

$$sp, sp^2$$
$$ sp^3, sp^3$$
$$ sp^2, sp^2$$
$$sp^3, sp$$
42.

RCONH2 যৌগটির C - N, -বন্ধন কোন কোন অরবিটালের অধিক্রমণের ফলে সৃষ্টি

$$ sp^3 − sp^3$$
$$ sp^2 − sp^3$$
$$ sp − sp^3$$
$$ sp^2 − sp$$
43.

 কার্বনিল মূলকে কার্বন পরমাণুতে কোন হাইব্রিডাইজেশন আছে?

 

$$ sp$$
$$ sp^2$$
$$ sp^3$$
$$sp^3 d$$
44.

কোন যৌগটিতে একের অধিক ধরনের সংকরিত কার্বন আছে?

Cyclohexane
Benzene
Toluene
n-butane
45.

নিচের কোনটি সমগোত্রীয় শ্রেণি? 

ইথেন, মিথেন, প্রোপিন
ইথিন, প্রোপিন, বিউটেন
ইথেন, প্রোপেন, বিউটেন
1-হেক্সিন, 2-হেক্সিন, 3-হেক্সিন
46.

কোনটি অ্যালকাইল মূলকের সাধারণ সংকেত?

$$C_nH_{2n+2}$$
$$C_nH_{2n+1}$$
$$C_nH_{2n}$$
$$C_nH_{2n-2}$$
47.

অ্যামাইডের কার্যকরী মূলক কোনটি?

$$-CNS$$
$$-NH_2$$
$$-CO-NH-$$
$$-CO-NH_2$$
48.

নিচের কোনটি এসিড অ্যানহাইড্রাইড মূলক এর গার্টনিক সঙ্কেত?

ক)
খ)
গ)
ঘ)
49.

-CN মূলকের নাম-

i) সায়ানাইড মূলক

ii) নাইট্রাইল মূলক

iii) নাইট্রো মূলক

 

নিচের কোনটি সঠিক?

i ও ii
i ও iii
ii ও iii
i, ii ও iii
50.

ফ্যাটি এসিডের সাধারণ সংকেত কোনটি?

$$C_nH_{2n+2}COOH$$
$$C_nH_{2n+1}COOH$$
$$C_nH_{2n+1}CHO$$
$$C_{2n+1}OH$$
51.

C(CH3)3 – OH যৌগটির IUPAC নাম কী ?

2- মিথাইল প্রোপেন-2 অল
আইসো বিউটাইল অ্যালকোহল
2, 2- ডাইমিথাইল ইথানল
বিউটানল
52.

CH3 - CH = CH - COOH যৌগটির IUPAC নাম হলো—

But - 1- en - 2 - oic acid
But - 2 - en - 2 - oic acid
But – 2 – en - 1 - oic acid
Buten - 1 - oic acid
53.

নিচের যৌগটির IUPAC পদ্ধতিতে নাম কোনটি?

3, 4-ডাইইথাইল পেনটিন-4
3, 3-ডাইইথাইল পেনটিন-1
2, 3-ডাইইথাইল পেনটিন-1
2-ইথাইল-মিথাইল বিউটিন-1
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53